আমার প্রিয় অজাচার

Anonymous
0
আমার প্রিয় অজাচার
আমাদের পরিবারে আমরা তিনজন ছিলাম। মা বাবা আর আমি। আমরা গ্রামের পরিবার, তবে আমাদের এখানে বিদ্যুত, গ্যাস, কেবল অপরেটর এসব সুবিধাই আছে। আমাদের বাড়িতা গ্রামের অন্যান্য পাড়া থেকে কিছুটা আলাদা জায়গায়, আমাদের বড়ো বাড়িটাকেই একটা পাড়া বলাও চলে ৮′ উচু দেওয়ালে ঘেরা ৮ শতাংস বাড়িটার পেছন দিকে ২ শতাংস জাগায় গছগাছালি লাগানো তারপর ইট বিছানো পথের গা ঘেষে স্টিলের বড়ো দরজা। বাড়িতই তিনটে রূম, দুটো বড়ো ঘর আর বারান্দার ৩০ ভাগ জায়গা জুড়ে আমার ঘর।
তুলনামূলক অন্য দুটি ঘরের থেকে ছোট, বাকিটুকু গ্রিল দিয়ে ঘেরা পাকা বারান্দা। আমার রূমের সাথে লাগানো ঘরটা বাবা-মার সবার ঘর, পাসেরটাই ফার্নিচর আছে তবে ওতে কেও থাকে না, বাড়ির মাঝখানে উঠানের পর বেস বড়ো একটা বৈঠক ঘর আছে, সাধারণত কেও এলে ওখানেই বসে কদাচিত খুব কাছের কেও এলে ঐ পাসের ঘরটাতেই থাকে।
আমার ঘরের পাস ঘেষে আমার কাঁধের খানিকটা নীচ বরাবর গোসলখানা, প্রায় ১০ স্কফুট, ওখানে একটা টিইবওয়েল আছে, সাথে তাঁকে এর পানির লাইন ও আছে। গোসলখানার দেওয়ালের সাথে লাগানো রান্নাঘরটা বেস বড়ো টিনের সেড, আমাদের সবগুলো ঘড়ই আসলে টিনের সেড।
উল্টো পাশটায় দুটো পাসাপাসি টয়লেট করার ছোট ছোট ঘর। বৈঠক ঘরের সাথে গোল ঘরটাতে কয়েকটা গাই-গরু আছে। আমাদের বাড়ির দেওয়ালের বাইরে ঘেষে আমাদের একমাত্র প্রতিবেসির একচালা দুটো ঘর। আমেনা বুয়া তার নাম, স্বামী মৃত, বড়ো মেয়েটার ৩-৪ গ্রাম পরে এক রিক্ষা চালকের সাথে বিয়ে হয়েছে, একমাত্র সঙ্গী ১৩ বছরের ছেলে রহীম আমাদের কাজ করে।
বৈঠক ঘরের ওপাসে বাগানে ছোটবড় নানা জাতের ফুল-ফলের গাছ, এরপর গ্রিল্লের এর গেট পার হলে আমাদের পুকুর ঘাট, পুকুরটা প্রায় ২ বিঘা জায়গা নিয়ে, চারপাসের কিনার ঘেষে নানাধরনের গাছগাছালী। বড়ো বেল গাছের নীচে পুকুরঘাটের বাঁধানো বসার জায়গা আর সিড়ি। পুকুরটাতে টুকটাক মাস চাস হয়। আমাদের বাড়িটার তিনপাসের জমিগুলুাই আমাদের, প্রায় ২০০ বিঘা তো হবেই।
এসারও এলাকার বাজ়ারে রাস্তার দু পাসের ২০টা ঘর আমাদের, ওখান থেকে মাস গেলে ভাড়া পাই। ঝূট ঝামেলার কারণে দূরের কিছু জমি বাবা বিক্রি করে ব্যাংকে টাকা রেখে দিয়েছিল, তা এমনিতেই পরে পরেই সুদে আসলে বাড়ছৃ। এক কথায় আমাদের এলাকার গুটি কয়েক ঘর, যাদেরকে মোটামুটি বিত্তসালী বলা যায় আমাদেরটা তার মধ্যে অন্যতম, আর এসব কিুই বাবা দাদার কছ থেকে পেয়েছে।
সবকিছু ভালয় চলছিল। আমি বাবা মায়ের একমাত্রো সন্তান ছিলাম। ম্যাটট্রিক পাস করে ইংটার্মীডিযেট কলেজে ভর্তী হয়েছি তখন মা আবার প্রেগ্নেংট হলো। আম্মু যখন ৭ মাসের অন্থসত্তা, বাবা ট্যাক্সী ভাড়া করে শহরে যাওয়ার সময় রোড আক্সিডেংট এ মারা গেলো। বাবার এমন অকসাৎ অকাল মৃত্যুতে আমাদের পরিবারেও সাথে সাথে পুরো গ্রামে গভীর শোকের ছায়া রেখে গেলো।
তবে যৌবনের তাগিদে ঠিকই আমাদের তাল ধরে চলতে হলো, আর বাবার রেখে যাওয়া সম্পদ তার রেখে যাওয়া বিধবা স্ত্রী আর সন্তানদের জন্য যতেস্টরও বেসি। আমার কোনো চাপ ছিল একদম ছোট বেলা থেকেই, তবে এখন কলেজএ যাওয়ার পাশাপাশি জমি আর দোকানগুলোও দেখাশোনা করতে হয়। মাস গেলে ভাড়া তুলতে হয়, টুকটাক বাজ়ারো করি। খুব বেসি কাজ নয়, বরং এতে আমার মধ্যে একটা পাকা পাকা ভাব এসে পড়তে লাগলো। বাবার সমাজের কিছুটা সম্মান আমিও পেতে লাগলাম।
কোনো ধরনের বদ নেশা নেই আমার, এমনকি স্কূল কলেজের মেয়েদের প্রতি তেমন খারাপ নজরে তাকায় না। মধা কথা আমাদের এলাকায় আমি ভালো ছেলে বলেই সুপরিচিত। তবে বাইরের থেকে ঘরে পুকুর ঘাটে, বাড়িতে কিংবা বাড়ির আসে-পাসে থাকতে বেসি পছন্দ করি।
আমার বয়স ১৮, উজ্জল ছিল আমার গায়ের রং, উচ্চতা ৫’৭″, ওজন ৬০ কেজি, কিছুটা স্লিম লাগে আমার শরীরটা। মার বয়স ৩৭, উজ্জল ফর্সা তার গায়ের রং- আসেপাসের এলাকাগুলুতে তার মতো ফর্সা রংএর আর কোনো মেয়ে বা মহিলা নেই, উচ্চতা ৫’৩″, ওজন ৬২ কেজি।
চেহারার কাটিংগটা সুন্দরিদের মতো না, তবে দেহের শেপ আর রংএর জন্য চাহিদা অন্তত আমার তাই এ মনে হয়। মা গ্রামের অন্যান্য মহিলাদের মতো সবসময়ই শাড়ি-ব্লাউস পরে সময় কাটনোর জন্য টুকটাক ঘরের কাজও করে।
বাবা-মার একমাত্র সন্তান হওয়ার কারণে তাদের কাছে আমার আদরের কমতি ছিল না, মা বেসি ঘরে থাকতো বলে তার আদরি বেসি পেয়ে আসছি। তার শাসনমাখা আদর, ঘুমনো বা খাওয়ার জন্য জোড়াজুড়ি আমার মাঝে মাঝে বিরক্তও লাগতো, কিন্তু কৈশর পেড়ুনোর সাথে সাথে মার আদর সান্নিদ্ধ ভালো লাগতে শুরু করলো।
কখন যেন মার বাস্তবের মমতাময় মাতৃ রূপের সাথে আমার ভাবনার রাজ্যে তাকে বা তার মতো আরেকজন নায়িকার ঘর তৈরী হলো। তার প্রতি প্রেম এতো জোরালো হতে শুরু করলো যে, এ কারণেই আমার অন্য মেয়েদের প্রতি তেমন আগ্রহও জন্মাত না বললেই চলে।
এক সময় বাবাকে প্রতিদ্বন্ধি ভাবতে শুরু করেছিলাম, তাকে দেখলে আমার হিংসে হতো, কারণ মার সাথে অন্তরঙ্গ সময়গুলো সেই কাটতো যা মনে মনে আমি চাইতাম। সত্যি বলতে কী বাবার মৃত্যুও সবকিছু জুড়ে শোকের ছায়া রেখে গেলেও অন্তত এই একটা জায়গার কারণে আমি কেমন যেন সার্থপর সুখের অনুভুতি পাচ্ছিলাম।
এ অবস্থাই আম্মুকে আর আমাদের সংসারে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য ছোট খালা এলেন তার ছেলে সহ, ঠিক করেছেন অন্তত মাস পাঁচেক থাকবেন তিনি এখানে স্বামীর কাছ থেকে ছুটি নিয়ে এসেছেন।
আমার এই খালার আর্থিক অবস্থা কিছুটা খারাপ হওয়ার কারণে বাবা সবসময়ই এটা ওটা দিয়ে হেল্প করতো, তারাও কিছুটা আমাদের উপর নির্ভরশীল আর জন্যই যেন তার রণ সুধানোর চেস্টা। চতুর বুদ্ধিমতী মহিলা, খুব সহজে আমাদের সবাইকে সামলে নিলেন।
এই খালার মিশুকে আচরনের কারণে তাকে আমার বেস ভালো লাগে, আর তার গড়ন অনেকটা মার মতো, তাই যেন ভালো লাগত একটু বেসি। মার মেয়ে হলো, আমার বোন। সবকিছুই আবার স্বাভাবিক হতে লাগল আবার পরিবারে নতুন মুখ পুরনো সব কস্টের সৃতি ধুয়ে নিয়ে যেতে লাগলো।
পুরদস্তুর রনি মহিলা আমার মা। বাড়ির চার দেওয়ালের ভেতরেই তার কেটে গেছে অনেকগুলো বছর। মাকে সুতি শাড়ি, সায়া আর সুতির বড়ো গলার ব্রাওসেই আমার তাকে মা মা লাগে, দেখতেও ভালো লাগে। আর সে এই কেমন পোসাকটাই পরে সবসমই। মার দেহটা বেস চওড়া আর গোল, মাংসল।
শরীরে মেদের চিহ্ন খুবই কম, তবে বেস মাংসল। এই বয়সেও শরীর টানটান, চুলগুলো একটাও পাকেনি, চেহারও টানটান। বেস সাস্থবতী সে। গায়ের কাপড় আলগা করেই ঘুরা ফেরা করে সে ঘর আর উঠোন জুড়ে, উচু দেওয়ালের ভেতরে বাইরের মানুষের দৃষ্টি হতে অনেকটাই নিরাপদ সে, কিন্তু সে হয়তো ঘুনাক্ষরেও ভাবেনি যে এই দেওয়ালের মাঝেই আরও একটা পুরুষালী দৃষ্টি তার পুরো ভরাট অঙ্গে ঘুরে বেড়াই। কোনো একদিন মাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে গায়ের কাপড় ভেজালাম, সেদিন অন্য যে কোনো সময়ের থেকে অনেক বেসি ভিজেছিল আমার লুঙ্গীটা।
এরপর অনেক চেস্টা করেছি মাথা থেকে মাকে নিয়ে খারাপ চিন্তাগুলো বের করে দিতে, পাপ হচ্ছে ভেবে কিন্তু কেমন যেন একসময় আসক্ত হয়ে আত্মসমর্পণ করলাম এমন বিকৃত ভাবনায়। ভেবেছিলাম যে এটা মনে ভেতরে প্রকাশ্য জীবনের বাইরে সম্পূর্ন অজানা একটা দুনিয়া যা শুধু আমি এ জানি আর কেও নয় আর এটা এভাবেই থাকবে মনের লুকানো কোনো জায়গায়। একসময় রীতিমতো মার প্রেমে হাবুডুবু খেতে লাগলাম, সবকিছুতেই তার মতো খুজতে শুরু করলাম, প্রেমিকা , বৌ এমনকি শিক্ষিকাও, অবশেষে আমার মন সরাসরি তাকেই চাইতেই শুরু করলো।
আর এসব কিছুর মূলে আসলে মার ভরাট দেহ যৌবন। কয়েকমাস ধরেই আমার সাহস বেস বেড়ে গিয়েছিল। গোসলের স্থানটা আমার ঘরের জানলা খুললে দেখা যায়, আর আম্মুর গোসলের সময় আমি নানান ছুতায় আমার ঘরে থাকতে শুরু করলাম।
মার আঁচলে ঢাকা ফর্সা অর্ধ-উন্মুক্তও উর্ধাঙ্গ আর ফুলে থাকা মাই প্রায় দিনই আমার প্যান্ট লুঙ্গি ভিজিয়ে দিচ্ছিল, আর ক্রমশ তাকে নিয়ে নানান নগ্ন চিন্তা ভাবনা মাত্রার পর মাত্রা ছাড়াতে লাগলো। মার শ্বাসন সান্নিদ্ধ আরও ভালো লাগতে শুরু করলো।
আমি তাকে আদর করে আম্মু আম্মা মামনি ইত্যাদি বলে ডাকতে লাগলাম। মমতাময়ি গর্ভধারিনী মার কানে এসব মিস্টি লাগে, আর আমি তো একমাত্র সন্তান তাদের। আমার আগে চোখে পড়ার মতো ছোট ছোট ভুলগুলোও আম্মু এড়িয়ে যেতে লাগলো আদরে।
যে বয়সে তার থেকে আমার মেলামেশার দূরত্ব বারে, সে বয়সে আরও কাছে আসা বা থাকার প্রয়াস দেওয়ালের ঘেরে অন্যদের চোখ এড়ালেও মার হয়তো এরায়নি কখনো, আর সে মোটেও বোকাসোকা মহিলাদের মধ্যে নয়। তবে আমার মতো সঙ্গী পেয়ে মাও বেস উচ্ছল ছিল সবসময়ি।
বৃস্টি, মানে আমার একমাত্র সৎবোনের জন্মের দু মাস পরে ছোট খালা চলে গেলো তার ছেলেকে নিয়ে। অনেকদিন আমাদের ঘর সামলিয়েছে সে, আমরা সবাই তার প্রতি বেস কৃতজ্ঞ বোধ করলাম, যদিও আমি মনে মনে চাইছিলাম সে চলে যাক, সেও বিশেষ কারণে।
বৃষ্টি মার বুকের দুধ খায়, ওর খাওয়ার রুইও ভালো তাই বেস খায়। আমি এ বিষয়ে কিছুটা জানতাম তাই আমেনা বুয়াকে বললাম বেসি করে সবজি পাকাতে আর মাকে ডিম দুধ খাওয়াতে। আম্মুর বুকগুলো আগের থেকে বেস ভাড়ি হয়ে উঠেছে ফুলে। বুকে ঘন ঘন দুধ এসেই থাকে।
আম্মুর এখন একমাত্র কাজ বৃষ্টিকে আগলে রাখা আর ঘরের যাবতীও কাজ বুয়াই করে দেয়। আমি কলেজ আর দেখশোনার পাসাপাসি ঘরেই বেসি থাকি, আমকেও প্রায়ই বৃষ্টিকে কোলে রাখতে হয়, যখন মা গোসল, টয়লেট, খাওয়া দাওয়া বা বিশ্রাম করে তখন।
ওকে কোলে নেওয়ার সময় মার বুক, শরীর ছোঁয়া আমার দেহে আগুন জ্বালিয়ে দেই। প্রায়ই আমরা একসাথে বসে গালগল্প করার সময় বৃষ্টি খুদায় কেঁদে উঠে, আম্মু তাড়াহুড়ো করে আঁচলের নীচে নিয়ে ব্লাউসের বোতাম খুলে দুধ বের করে দেয়, মাঝে মাঝেই অসাবধানতা বসত এপাস ওপাস দিয়ে লজ্জস্থানগুলোর আরও নানা অংশ বেরিয়ে পরে, খুব কমই আমি আমার দৃষ্টি এমন মধুর দৃশ্য হতে ফেরাতে পারি, আম্মুও খেয়াল করে আমার চাহনি গুলো প্রায়ই কিন্তু বারনও করে না কিংবা আরও সহজ করে না।
আমিও কেমন যেন আম্মুকে নিজের সম্পত্তি ভাবতে শুরু করলাম, তার সাথে আচরণে বেস ভাড়িক্কী আর শাসন আর সন্তানের থেকেও বাড়তি কোনো অধিকার ফুটে উঠতে লাগলো আমার আচরণ আর কথায়। তবে আমার ঘরে থাকার অভ্যেস যে আম্মুর খুব পছন্দ সেটা সে মুখেই বলেছে বেস কয়েকবার।
আমাকে ঘরে আটকে রাখার জন্যই যেন সে ইচ্ছে করেই অনেক কিছুই দেখেও না দেখার ভান করে থাকে। খুব প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যেতে চাইলে মা নানা কিছুর লোভ কিংবা অজুহাত দেখায়, সবই আমাকে বাড়িতে আটকে রাখার জন্য।
যেমন বলে মাথায় হাত বুলিয়ে দেবো অথবা উকুন মেরে দেবো কিংবা বাবুকে একটু কোলে রাখো আমার খারাপ লাগছে ইত্যাদি। আমাদের বাড়ির অবস্থান আরে তো বড়ো বাড়িতে মাত্র তিনজন মানুষের অবস্থান নিরবতাই বেসি প্রকাশ করেছে, আর এজন্যই আমার বাড়ির একমাত্র পুরুষ হিসেবে ঘরে থাকাও বিশেষ জরুরী, যদিও বাইরে যাই আমেনা বুয়াকে রেখেই তবে যাই। আগে আম্মু গোসলে গেলে কখন বাবা বাড়িতে থাকলে আমার চুরি করে তার গোসল করতে দেখা ব্যহত হতো, বাবা বাইরে থাকলেও বেস অসস্থিতে থাকতাম কখন সে বাড়িতে এসে আমার মূল্লবান কাজে ব্যাগ্রা দেয়। এখন আর সে বয় নেই, জানালার ছিদ্রও দিয়ে ভর দুপুরে মার অর্ধউন্মুক্ত ভেজা উর্ধাঙ্গ লেপটে থাকা ভেজা কাপড়ের নিস্চিন্ত মনে দেখতে পাই।
আর এতে আমার ব্যকুলতা আর এগ্রেশন ও যেন বহুগুনে বেড়ে যাচ্ছে। এরি মাঝে আরও চারটি মাস কেটে গেল, সবকিছুই পুরদস্তুর স্বাভাবিক, বাবার অবাব বোধকরি এখন আমরা তেমন বোধ করি না। আমিও ঘরের গার্জিয়ান হয়ে গেলাম।
মা কখনয় কেনাকাটার জন্য বাইরে বেড় হয়নি আগে, বাবাই তার পছন্দ সই জামাকাপড় মার জন্য কিনে আনত। সে দায়িত্বও এখন আমার কাঁধে, মা আর বোন দুজনেরই প্রয়োজনিও সবকিছুই আমি নিয়ে আসি কিনে, এছাড়াও টুকটাক জামা মা বুয়াকে দিয়ে পাসের পাড়ার মহিলা দর্জিকে দিয়ে বানিয়ে নেয়।
প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মেই আমার উদ্গ্রীব পুরুষালী চাহিদা আর মার নারীদেহের অপূর্ণতা আমাদের মা ছেলে দুজনকে বেস কাছেই নিয়ে এলো। আমাদের মূল সম্পর্কের থেকেও একটু বেসি সেটা, অবস্য তা আমাদের দুজনের মধ্যেই সীমাবদ্ধও, আরেকজন আছে অবস্য তার বোঝার বয়স হতে বেস দেরি।
সকালে ঘুম ভাঙ্গল বেস দেরিতে, গোটা রাতে বাবুকে অনেকখন হেটে ঘুম পড়তে হয়েছে আমার। গোসলখানই গিয়ে ব্রাস করে ফ্রেশ হয়ে বেড়ুলাম, মা ছোট গুলমগুলুতে পানি দিচ্ছে বন্দনা করে আর বুয়া রান্না করছে। বেশ সতেজ লাগছে আম্মুকে।
পরনে হলদেটে পাতলা শাড়ি আর পাতলা ব্লাউস। ব্লাউসটা বেস বড়ো গলার আর শাড়িটা বেস আলগা করে বাধা, সরু করে টেনে আঁচলটা কোনরকম কাঁধে ঝুলানো একপাসের ভাড়ি বুকের উপর দিয়ে আরেক পাশটায় শুধু ব্লাউসের পাতলা আবরণে ঢেকে আছে।
সারারাত বাবু দুধ খায়নি তাই মার মাইজোড়া ঝুলে তাঁতিয়ে আছে দুধের ভাড়ে। বোঁটার কাছটা গোল হয়ে ভিজে আছে, কোনো কারণে চাপ লেগে ভিজে গেছে স্তনটা, সেটা লুকোবার কোন প্রয়োজন মনে করছে না মা আমার সামনে। তার সাথে কথার ফাঁকে আমার তিখ্ন দৃষ্টি ওর আসপাস দিয়ে বেস কিছুক্ষন ঘুরাঘুরি করল, সেটা অবস্য আম্মুরো চোখো এড়াল না, তবে এটা এখনকার খুব স্বাভাবিক ঘটনার মধ্যে একটি। বারান্দায় রুটি সেঁকে দিলো বুয়া, আমরা মা ছেলে পাটি বিছিয়ে খেতে বসলাম।
আম্মু আমাকে রুটি খাইয়ে দিল আমিও দিলাম তাকে, খাওয়ানোর সময় দেখলাম আড় চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমার প্রয়োজন তার কাছে আরও মুখ্য হয়ে উঠেছে আর আমার এই বয়সে অনেক বেসি দায়িত্ব নিয়ে ফেলেছি নাকি, তাই সে মনে করে। খাওয়া মোটামুটি শেষ পর্যায়ে এমন সময় বাবু ঘুম ভেঙ্গে কেঁদে উঠলো।
আম্মু দ্রুত ছুটে গিয়ে কোলে নিয়ে নাচতে নাচতে পটিতে এসে বসলো, খাওয়া অসমাপ্ত রেখে। সুর করে বাবুকে নাচি বলতে বলতে, আমার সোনার খিদে পেয়েছে, মার দুধ খাবে পেট ভরে, এইতো দিচ্ছি এখুনি, কাঁদে না সোনা কাঁদে না আম্মু বাবুর পেসাব মাখানো ন্যাপকিনটা সরাতে সরাতে বসলো জোড়াসোন করে, হাতের ভাজে বাবুকে কোলের উপর শুইয়ে। এক হতে বাবুর মাথাটা আগলে রেখে আরেক হাতে বুকের সাথে কোনরকম আঁচল মেলে ঢেকে দিয়ে তার নীচ দিয়ে হাতটা ঢুকিয়ে বুকের নীচ থেকে দুটো বোতাম খুলে দিলো।
দিনের ফর্সা আলোয় পাতলা আঁচলের ফাঁক দিয়ে অস্পস্টভাবে ফর্সা মাই জোড়া কালো বৃন্থোসহকারে বছা ভেসে উঠে সেদিকে আমার মনোযোগ কেড়ে নিলো। আম্মু একমনে তার কাজ করছে, আমার দৃষ্টি নিয়ে ভাবার অবকাশ এই মুহুর্তে তার নেই, আমিও সুযোগটার সৎ ব্যবহার করি।
দু হাত সহ বাবুকে আঁচলে ঢেকে আম্মু দুধ খাওয়ানও শুরু করল। বাবুর মাথাটা আমার দিকে, চুলগুলো বেস বড়ো এখন, মাথাটা আম্মুর বাম হাতের কোনুইতে শোয়ানো, বাবুর গালের টিপ টিপ নড়াচড়া বলছে সে তার আহার শুরু করেছে, আম্মুর ডান পাসের ভাজ করা হাঁটা স্পস্ট ভাবে বলছে সে ওটা দিয়ে স্তনের মুখটা ধরে আছে বাবুর মুখে।
মা পুরদস্তুর আয়েস করে বসে আমার দিকে তাকলো, ধরা পরে গেলাম যদিও, ছোট করে মাথাটা নামিয়ে নিলাম। খানিকটা মার দিকে এগিয়ে রুটি টুকরো করে সব্জীতে ভরিয়ে আম্মুর মুখে তুলে দিচ্ছি আর আমিও খাচ্ছি। বুয়া পানির জগ আর গ্লাস দিয়ে গেল, আমাদের মা ছেলের ভালোবাসা দেখে সে খুসি হয়ে কাজে ফিরে গেলো। শেষ করে আম্মুকে পানি খাইয়ে দিলাম।
এরপর যেখানটায় আম্মুর ঠোঁট বসেছিল গ্লাসের ঠিক সেখানটাতে ঠোঁট রেখে আমি পানি পান করলাম। প্লেট গুলো গিয়ে বুয়াকে দিয়ে ঘরে গিয়ে দু তিনটে বালিস আর কোল বালিস এনে আম্মুকে দিলাম আরাম করে বসার জন্য, আমিও একটা বালিসে কাট হয়ে পত্রিকাটা হাতে নিয়ে আম্মুর দিকে ফিরে শুলাম।
কাল অনেক কাজ করেছি, তাই আজ আমার ছুটি, এতে আম্মুও বেস খুসি হয়ে উঠলো। বুয়া কাজ সেরে তার বাড়ির দিকে গেল। বাবু অনেক সময় নিয়ে খায়, আম্মুর কোলের জায়গাটা ভিজে গেছে দুধের ফোটা পরে, ঘুরিয়ে অন্য পাসেরটাও খাওয়ালো, যদিও আগের বুকটা পুরো খালি হয়নি।
বাবুটা বেশ খায় তবুও আম্মুর সব দুধ শেষ করতে পারে না। দুধ বেসি হয়ে বুক দুটো ততই ঝোলে, তাই কমিয়ে নিই দুটোয়, এ কথা আগেরদিন মা আমাকে বলেছে। ভাবলাম এতো সুন্দর বুক আবার বিরম্বনাও দেয়। খাওয়ানো শেষ করে মা ওকে সামনে কোলের উপর বসলো, ব্লাউস বোতাম দুটো খোলাই রইলো আঁচলের নীচে।
পেট পুরে বাবুর ঘুম ভেঙ্গে হত পা নড়াচড়া করছে, তাই নিয়ে আমরা মা ছেলে আল্লাদ করে করে ওর সাথে মজা করসি। খানিক পরেই আবার সে ঘুমানোর প্রক্রিয়া শুরু করতে লাগলো, লম্বা লম্বা হাই তুলে। আমি অবাক হয়ে বললাম এই মাত্র না সে ঘুম থেকে উঠলো, আবার ঘুমুবে?
দুধ খেলে দেখিস না কেমন ঝুমুনি আছে আর বুকের দুধে ঝিমুনি আরেকটু বেসি বাচ্ছাদের জন্য তো ঘুম পারাণী ওষুধের মতো আম্মু কোল নাচতে লাগলো ঘুম পড়ানোর জন্য। আম্মু মানুসের দুধের কেমন সাদ? মিস্টি নাকি? আরে না পান্সে তুই তো খেয়েছিস অবস্য মনে থাকার কথা না খেয়ে দেখবি কেমন?
আমি একটু চমকে ভাবলম, মা এই বুঝি আমাকে খেতে ডাকবে। না আঁচলের নীচ দিয়ে হাত নিয়ে টিপে তালুর মাঝখানে খানিকটা পাতলা পানি মেসানো গরুড় দুধের মতো বুকের দুধ নিয়ে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলো। আমি ঝুকে এগিয়ে চুমুক দিয়ে প্রায় পুরোটা মুখে পুরে নিলাম।
পান্সে তবে মিস্টি মিস্টি ভাব আছে, আরেকটা মজা আছে ওর মধ্যে যা পেলাম এই মুহুর্তে সেটা তুলনাহীন বাহ বেস মজা তো গরুর দুধ এ শুধু বাচ্ছাদের জন্যই বড়দের মজা লাগার কথা নয় কই আমার তো দুনিয়ার মজা লাগলো কসম করে বলছি এক গ্লাস গরুর দুধের জায়গায় আমি চার গ্লাস করে বুকের দুধ খেতে পারব। তোকে চার গ্লাস করে খাওয়াতে পারলে তো ভালয় হতো কিন্তু এটা বিশেষ করে বাচ্ছাদের জন্যই উৎপাদন হয়। আমার তুই আবার বাবু হয়ে যা, তাহলে তোকে খাওয়াতে পারব।
কেনো বুকের দুধে কি পুস্তি নেই আম্মু?
দুধ কি আর কেও স্বাদের জন্য খায়। কই আমার তো চোখ বন্ধও করে দুধ গিলতে হয় প্রতিদিন তুমি জোড় করে খাওয়ায় সেও পুস্টির জন্য এই মুহুর্তে আম্মুর সাথে তার বুক নিয়ে খোলমেলা এই আলপেই আমার শরীর মন প্রচন্ড গরম করে তুলেছে, শুধু এ জন্যই আমি আলোচনাটা চালিয়ে যেতে চাইলাম।
তা তো পুস্তি আছে, বরং বেসি আছে দেখিস না প্রচার হয়, মায়ের দুধের বিকল্প নেই তোকে আমার বুকের দুধ দিতে পারলে ভালই লাগতো আমার কিন্তু বড়ো হয়ে গেছিস যে বলতে বলতে মা আমি যেদিকে মাথা দিয়ে আছি সেদিকে তার মাথা দিয়ে আমার দিকে কাত হয়ে শুয়ে পড়ল, বাবুকে কোল থেকে নামিয়ে আমাদের মাঝখানে রেখে।
আঁচলটা গড়িয়ে নীচে নেমে গেলো একবার দু তিন সেকেংড এর জন্য কালো গারো নিখুত গোল বৃত্তসহো বৃন্ত খানা মেলে দিয়ে আমার লুলুপ দৃষ্টির সামনে। আম্মু সামলে নিয়ে সাবলীল ভঙ্গিতে তা আবার ঢেকে দিলো। আমি বাবুর গাল হাত পা টিপটে লাগলাম, যাতে সেদিকে আম্মুর দৃষ্টি পরে আর আমি অন্যদিকে!
আচ্ছা মা তুমি না বল যে আমি তোমার কাছে সারাজীবন ছোটই থাকবো তাহলে বড়ো হলাম কই সে তো ছোটই আছি কিন্তু বিশেষ বিশেষ ব্যাপারে তুই বড়ো হয়ে গেছিস অনেক এমনকি আমার কাছেও ইস কেনো যে বড়ো হয়ে গেলাম দুস্টু ভঙ্গিতে কপাল থাপরে ওমা সে কি এমন করছিস কেনো রে বুকের দুধ খাওয়ার জন্য এমন করছিস নাকি আম্মুর মুখে কপট রাগ আর মুচকি হাসি এই নে আরেকটু থা। ডান হাতে আঁচলের উপর দিয়ে বুক চাপ দিয়ে বাম হাত ভাজ করে নীচ দিয়ে তালু মেলে সেখানে কিছু দুধ নিয়ে আমার দিকে এগিয়ে দিল এবার খানিকটা বেসি।
আমি প্রথমে চুমুক দিয়ে, এরপর চেটে চেটে খেলাম আম্মুর গোল গোল হাত থেকে, তাকে এটা বুঝানোর জন্য যে আমার বেস স্বাদ লেগেছে। ওইটুকুতে কি আর পেত মন বর্বে! ইশ্স কেনো যে বাচ্ছাই থাকতে পারলাম না আবারও কপাল থাপরে আগের ভঙ্গিতে।
আম্মু আমার কান্ড দেখে হেঁসে দিলো খিল খিল করে শরীর নাড়িয়ে। হেসে চিত্ হয়ে আবার কাত হয়ে মুখে হাসি নিয়ে আমার দিকে ফিরল, এবার তার চোখেমুখে প্রস্রয়ের হাসি। নড়াচড়ার ফলে বুকের উপরীভাগ থেকে আঁচলটা খানিকটা নীচে ঝুলে বুকের একাংস মেলে গেছে। সেদিকে আম্মুর ভ্রুক্ষেপ নেই।
হাসি হাসি মুখে – বুঝেছি বেসি করে খাইয়ে না দিলে তোমার হবে না দাড়াও আসছি তোমার স্বাদ মেটাতে দেখি কত খেতে পার দেখো একবার খেলে আর ভালো লাগবে না। আম্মু বলল আমাকে বাইরের দুটো দরজা লাগিয়ে আসতে। এর মধ্যে হট করে কেও এসে পড়লে সেটা নিয়ে খুব কথা হবে এ নিয়ে। আমি বাধ্য ছেলের মতো ওগুলো চেক করে লাগিয়ে এলাম।
আমি ফিরে এসে আগের জায়গাতে আগের ভঙ্গিতেই শুয়ে পড়লাম। মা বাবুকে আমাদের মাঝখান থেকে সরিয়ে তার পেছন দিকে বিছানা করে দিল বাবুর। এরপর পাটির উপর আমার সন্নিকটে মাথার কাছে তার বলিসটা রেখে, প্রথমে আমার কোমরের কাছে বসে থপ্ করে চিত্ হয়ে আমার আধ হাতের মধ্যে শুয়ে পড়লো।
পুরো মাইয়ের নরম মাংসগুলো দুলে উঠলো খানিকটা আর বুকের কাছটায় যেন ঝড় বয়ে গেলো। সাথে ঝড় বয়ছে আমার ভেতর বাহির পুরোটা জুড়ে, অনেক জোড় খাটিয়ে নিজেকে শান্ত রাখার চেস্টা করছি। শুরুতে ভেবেছিলাম আম্মু ইয়ার্কি করছে, আদতে সে সত্যি সত্যি বিসয়টাকে সীরিয়াসলি নিয়েছে।
মাতৃহৃদয় সন্তানের প্রতিটি ইচ্ছা যেন পুরণ করার জন্য খা খা করে, যতো বড়ো আর ভাড়ি হোক না কেন সন্তানের সে চাওয়া, সবার নজর চুরি করে হলেও সেটা যেন দিতে ইচ্ছে করে প্রতিটি মায়ের তার আপন সন্তানকে, আমার মাও এর ব্যতিক্রম নই।
আর যতসম্ভব এটাকে সে সহজ ভাবেই নিয়েছে বোধ করি। যতই নানাকিছুর দোহায় দিক না কেন, তার শরীরের চাহিদা তাকে কিছু হলেও তো নাড়া দেয়। আমি যেমন ঘোল দিয়ে দুধের স্বাদ মেটাই তেমনি তারও তো তেমন ইচ্ছে হতেই পরে, আর এই উচু দেওয়ালের আবরণের মাঝে তো কোনো সমাজ, কোনো বিধি নিষেধ না থাকলে খুব একটা সমস্যা নেই।
আমার বহু আরধ্য এই বাসনাটা এই মুহুর্তেই সত্যি হওয়ার পথে। আমি নিজেকে সামলে রাখতে চেস্টা করলাম, চেস্টা করলাম ধীর স্থির ভাবে থাকতে, কিন্তু মুখের এক্সপ্রেশন গুলো কেমন যেন ভোঁতা হয়ে যাচ্ছে। আমি কোনুইতে ভর দিয়ে কাত হয়ে ছিলাম বাম হাতের, আম্মু আমার মাথার নীচ দিয়ে হাত পেতে বলল, এখানে শুয়ে পর রিল্যাক্স কর।
আমি তার নরম সবল হাতের ভাজে মাথা রাখলাম, আম্মু তার ডান হাতের কনুইয়ের ভাঁজে ভর দিয়ে তার সুডোল, সু-উচ্চ বুক জোড়া আমার কাছে টেনে আনল। আমার উপর কিছুটা ঝুকে আঁচল সরানোর সময় বলল, চোখ বন্ধও করো, আমি মুখে দিলে শুধু টানবে, খবরদার চোখ কিন্তু খুলবে না।
আমি মাথা নেড়ে সায় দিয়ে দু চোখ বন্ধও করে ফেললাম, কিছুটা কস্ট হলো বুকজোড়া দেখতে পাব বলে, তবুতো এই কতো বেসি আর পরে সে দেখা যাবে আগে তো চুসে নিই! ব্লাওসের নীচের বোতাম দুটো খোলাই ছিল, আঁচলটা সরিয়ে আম্মু বাম বুকটা ঝুলিয়ে বোঁটাটা উপর নীচে ধরে আমার আলগা ঠোঁট জোড়ার মধ্যে ঢুকিয়ে দিলো।
আমি তড়িত বেগে মুখ খুলে তা ভেতরে যেতে দিলাম। মার গোসল করার সময় দেখেছি বুক জোড়া কতো বড়ো আর ভাড়ি কিন্তু খাড়া খাড়া টান টান। একটার মধ্যে আমার মুখটি বসালো, আলতো ছোঁয়াতেই দেবে যাচ্ছে উষ্ণ তুলতুলে মাই। বহু কস্টে চোখ বন্ধও করে রেখেছি।
বাবুর রেখে দেওয়া অবসিস্ট দুগ্ধ খাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে নিলাম। আমি চেপে ধরলাম আমার মুখের বাঁধনে, মাও আরও ঝুকে বুকের নীচটা বাম হাতে ধরে চেপে দিলো, উপরে বুড়ো আঙ্গুল আর নীচে অন্যগুলোর চাপে ফেলে।
বুকের অগ্রভাগে এসে জমে থাকা দুধের সরু ধারা আমার মুখের ভেতর আছরে পড়তে লাগলো। খুব আলতো করে খাচ্ছি, এই আসায় যে এরপরেও তাহলে আম্মু আমাকে সুযোগ দেবে। পান্সে, তীখ্ন গন্ধযুক্তও ফুটানো হালকা গরম পাতলা দুধের স্রোত আমার মায়ের বুক থেকে আমার জীভের উপর পড়তে লাগলো।
মার বোঁটা আর বোঁটার চারপাসের গারো বৃত্তের অংশটা পুরোটায় আমার মুখের ভেতরেই বলা চলে। একটা হালকা লম্বা টান, এরপর গিলে ফেলা, এভাবেই খাচ্ছি সময় নিয়ে, যাতে এই ভাবে দীর্ঘ সময় কাটাতে পারি। বাম বুকের দুধ ফুরিয়ে গেছে প্রায়।
ওটাতে আবার জমুক আপাতত এটা খা বলতে বলতে আম্মু আরও এগিয়ে এসে আমার মাথা নীচে ঠেলে ডান বুকের চূড়া আমার মুখে ঢুকিয়ে দিল। সেটাও বেস সময় নিয়ে খেলাম এপাসটাতে আরেকটু জমেছে এটা মুখে নে আমি উপর দিকে মুখ ঘুরলাম।
আম্মু খানিক সরে গিয়ে ঝুকে আবার ঝুলিয়ে আনল। মুখে নিয়ে বোঁটা চুসতেই আবার দুধ বেরিয়ে মুখের ভেতর পড়লো। আঁচলটা বারবার মুখে লাগছিলো আমার , তাই আম্মু সেটাকে পেটের কাছে নামিয়ে বগলের নীচ দিয়ে পিঠে ঝুলিয়ে রেখেছে। পুরোটা সময় আম্মু মাঝে মাঝেই উম্ম উঃ আঃ উঃ জাতিও ছোট ছোট শব্দ বের করেছে।
আমি ধরেই নিয়েছি যে আমার আম্মু বুক হালকা করার পাসাপাসি অন্য স্বাদের মজাও লুটছে! সে প্রায়ই পরম আদরে আমার চুলে বিলি কাটছে। বুক ছেরে, পা দিয়ে পায়ে ঘসছে মনে হয়। আমি ফট করে চোখ খুলে মন দিয়ে দেখতে লাগলাম কি মুখে নিয়ে খাচ্ছি।
ফর্সা নরম কোনো তালের মধ্যে যেন আমি মুখখানা দাবিয়ে রেখেছি। দূর থেকে দেখেছি আম্মুর মাই জোড়ার সাইজ়, চোখের এতো কাছে সেগুলো যে আরও বড় লাগছে ফোলা বেলুনের মতো। নীচেরগুলো পর্যন্তও স্পস্ট ওই নরম স্তনের। দুধ এখন তেমন আসছে না, তবুও মুখের ভেতর বোঁটা নাড়িয়ে নাড়িয়ে চুসে গেলাম চোখ বড় বড় করে।
আম্মুও এতকখন কিছুই বলেনি, মনে হয় সেও চোখ বন্ধও করে আরাম নিচ্ছিল, আমাকে চোখ মেলে চেয়ে থাকতে দেখে কপট রাগমিসৃত গলায় বলল, সে কি তোকে না চোখ বন্ধও রাখতে বলেছিলাম। আমি সারা না দিয়ে আপনমনে টেনে যাচ্ছি পট করে চোখ বন্ধও করে।
আম্মু তার বুক টেনে আমার মুখ থেকে বের করে নিলো সাবলীলভাবে। ফাউল করেছিস, খেলা শেষ চিৎ হয়ে বুকের উপর আঁচল মেলে দিতে দিতে বলল ইচ্ছে করে করিনি তো জানি আম্মু ভালো করেই জানত সে কখন দুধ ফুরিয়ে গেছে তবুও আমাকে থামতে বলেনি। স্যরী ভুল হয়ে গেছে আর করব না এরং স্যরী বলেই এখন আর লাভ হবে না বোতল খালি মুচকি দুস্টু হেসে। এমনিতেই জোয়ান ছেলেকে বুকের দুধ খাওয়ানো নিষেধ, তার উপর আবার বুক দেখে ফেলে অপরাধের পরিমান আরও বারল।
আরেকটু জমেছে মনে হয়।
না না এখন আর না এমনিতেও বাবু উঠে পাবে কম আজ মনে হয় দুপুরে। খাওয়াতে হবে ওকে। আমি একটু ছেলে একবার মনের ইচ্ছা পুরণ করলাম।
এখন দেখি তুই চুপ করে বসে । ও তোমার পেটের মেয়ে, আমিও তো তোমার পেটের ছেলে ওর দাবী আছে আমার নেই বুঝি ।
অসভ্য কোথাকার বুঝেও না বোঝর ভান করিস ঠিক আসে সে দেখা যাবে এ বেলা একটু জিরিএ গোসলে যাবো। আম্মু শুয়ে পড়লো, আমিও চিৎ হয়ে কল্পনায় আগের দৃষ্য গুলো আনতে লাগলাম। আমার লুঙ্গির কোমরের কাছটা ভিজে আঠা আঠা হয়ে আসে। সেটাকে পায়ের ভাজে ফেলে ভাবলম আম্মু তো জানার কথা আমার কুককির যন্ত্রটার ব্যাপারে।
আরও নানকিছু ভাবতে ভাবতে তন্দ্রা পেয়ে গেলো, আসলেই আম্মুর বুকের দুধ ঝিমুনি আনে!! কখন যেন ঘুমিয়ে পড়লাম। উঠে দেখি প্রায় দুটো বাজে। আম্মু গোসল সেরেছে। বাবু আম্মুর ঘরে বেডের পাসে দোলনায় শুয়ে হাত পা নেড়ে খেলছে আর আম্মু ফিডূরে বানাচ্ছে। আমার চোখকে বিশ্বাস হলো না তাই যেন চোখ কছলে বলো করে দেখার চেস্টা করলাম। আম্মুর মুখে হাসি, বলল, যাও গোসল সেরে আসো ভাত খাবে তারপর। আমি গোসল সেরে নিলাম, নতুন একটা লুঙ্গি পড়লাম আর স্যান্ডো গেঞ্জি।
রেঁধে দিয়ে তাদের দুজনের খাবার হতে নিয়ে চলে গেলো, আম্মু কথা বলতে বলতে তার পিছু পিছু গিয়ে ওদিককার গেটটা লাগিয়ে এলো। এরপর বাবুকে খাইএ আমরা খেয়ে নিলাম হাপুস হুপুস খসসি দেখে আম্মু বলল, এই বাবুকে বুকের দুধ দিইনি, খুব টসটসে ওগুলো। কিছুটা কম খেও!! আমি খুসি মনে মাথা নেড়ে খেলাম। আমার পেট যতই ভরুক ও খেতে আবার খিদে লাগে নাকি!! আম্মুর প্রতি কৃতজ্ঞতায় আমার অন্তর ছেয়ে গেলো, এই মহিলা তার সাদ্ধের মদ্ধে কোনো কিছুই আমাকে দিতে অরাজী হয় নি কখনো!

Post a Comment

0 Comments
Post a Comment (0)
You may like some trending xxx videos:
  1. Nepali Teacher Caught at Home Tuition Center While Fucking His Student [New]
  2. Nepali Sister Forced Her Young Brother to Fuck Her [New]
  3. Dhamala MMS Leaked MMS Video Over Dark Web [New]
  4. Collection of Nepalese Actress XXX Video Shared on Dark Web [New]
  5. Collection of School Student Porn Shared Over Dark Web [New]
  6. Nepalese High Profile Businessman and Political Party Leader XXX Video Shared Over Dark Web [New]

#buttons=(Accept !) #days=(90)

Our website uses cookies to enhance your experience. For more information visit our Privacy Policy page.
Accept !
To Top